সবজির পরিচিতি ও গুরুত্ব

এসএসসি(ভোকেশনাল) - ফ্রুট এন্ড ভেজিটেবল কাল্টিভেশন-১ - প্রথম পত্র (নবম শ্রেণি) | NCTB BOOK

সবজির ধারণা দুটি গ্রীক শব্দ যথা : 'Oleris' অর্থ গুল্মজাতীয় গাছ এবং 'culture' অর্থ চাষাবাদ হতে সবজি সম্পর্কে যে ব্যাখ্যা পাওয়া যায় তা হচ্ছে ঝোপজাতীয় নরম ও রসালো গাছ যা বিশেষ যত্নসহকারে, সীমিত আকারে চাষ করা হয়। অনেক বিরুৎ বা তৃণলতা ও কিছু কিছু বৃক্ষজাতীয় গাছের বিভিন্ন অংশ সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে গাছের বিভিন্ন অংশকে বিভিন্ন শ্রেণির সবজিতে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমনঃ

  • পাতাজাতীয় সবজিঃ উদাহরণ- পুঁইশাক, লালশাক, ধনে পাতা, লেটুস, বাঁধাকপি, কচুশাক, সজিনা পাতা, কুমড়া ও লাউ পাতা শাক, থানকুনি, শুষনি শাক, পুদিনা, পালংশাক ইত্যাদি ।
  • মূলজাতীয় সবজিঃ উদাহরণ- গাজর, মূলা, শালগম, বিট ইত্যাদি।
  • টিউবার বা কন্দজাতীয় সবজিঃ উদাহরণ- গোল আলু, মেটে আলু, মুখি কচু, ওলকচু, মানকচু ইত্যাদি। 
  • ফলজাতীয় সবজিঃ উদাহরণ- পেঁপে, টমেটো, বেগুন, লাউ, চাল কুমড়া, ঝিঙ্গা, চিচিংগা, করলা, কাঁকরোল, ঢেড়শ, পটল, বরবটি, শশা ইত্যাদি। 
  • কান্ড জাতীয় সবজি-উদাহরণঃ ডাটা শাক, কচি বাঁশ, পুঁই, ডাটা, কলা গাছের শাঁস ইত্যাদি। 
  • ফুল জাতীয় সবজিঃ উদাহরণ-ফুলকপি, ব্রকোলি, বকফুল, কুমড়া ফুল, কলার মোচা ইত্যাদি ।
  • বীজজাতীয় সবজিঃ উদাহরণ- মটরশুটি, শিম, কাঁঠালের বীজ ইত্যাদি।

বাংলাদেশে বহুল প্রচলিত শাকসবজি

বাংলাদেশে প্রায় ৬০ ধরনের শাকসবজি পাওয়া যায় (সারণি-১)। কিন্তু সবগুলো চাষাবাদ করা যায় না। আদিকালে যখন মাঠে ফসল উৎপাদন ব্যবস্থার প্রচলন হয়নি, তখন মানুষ জঙ্গল হতে বিভিন্ন গাছের লতাপাতা, কাণ্ড, ফুল, মূল ইত্যাদি সবজি হিসেবে আহরণ করে জীবন ধারণ করতো।

সারণি-১

শাক-সবজির নাম

শাক-সবজির নাম

শাক-সবজির নাম

শাক-সবজির নাম

কাঁচকলা পেঁয়াজ পাতা লালশাক সাজিনা শাক 
কলমী শাকওলকপি মিষ্টিআলু কলার মোচা ও শাঁস 
গ্রীষ্মকালীন বাঁধাকপি চিনা বাঁধাকপি ফুলকপি ফার্ন শাক 
চালকুমড়া মূলা বাঁধাকপিশাপলা ফুল, বক ফুল
চিচিঙ্গা গাজর ব্রকোলিসর্ষে শাক
ঝিঙ্গাশালগমখেসারি শাক, মটর শাকটমেটো
পানি, দুধ ও মৌলভী কচু বীট থানকুনীলাউ
ঢেঁড়শ  লাউশাক পেঁপেকাঁকরোল
বরবটি আলু পটল ধুন্দল 
মুখীকচু মেটে আলু পুঁইশাক শিম 
মানকচুশিমুল আলুপুদিনামটরশুটি
ওলকচু লেটুসবেগুনবথুয়া শাক
মিষ্টি কুমড়া ধনিয়া পাতাসাজিনানটেশাক
শশা পালংশাকহেলেঞ্চাপেচাই শাপ
উচ্ছে ও করলামাসরুমডাঁটাপাটশাক

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ দৈহিক ও মেধা সম্পর্কিত বহুবিধ অসুখ বিসুখে ভূগছে। খাদ্যে ভিটামিন 'এ', 'বি', 'সি', লৌহ, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থের অভাবেও মানুষ নানাবিধ রোগ আক্রান্ত হচ্ছে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। এর মধ্যে শুধু ভিটামিন 'এ'র অভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) শিশু অন্ধ হয়ে যাচ্ছে। প্রায় সব ধরনের সবজিতেই সব ধরনের কম বেশি ভিটামিন ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ বিদ্যমান, যা মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন ।

মানুষের শরীরের বহু ধরনের অসুস্থতা দূর হতে পারে অধিক পরিমাণ শাক-সবজি খাওয়ার মধ্য দিয়ে। কেননা পুষ্টিমান ও স্বাদে টাটকা শাক-সবজির জুড়ি নেই। শরীরের পুষ্টির সিংহভাগ আমরা এখান থেকেই পেয়ে থাকি । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউট ঘোষণা দিয়েছে যে যত বেশি সবজি ও ফল খায়, ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও তার ততই কম। এছাড়া এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে নিরামিষভোজীরা দীর্ঘজীবি হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে খনিজ পদার্থযুক্ত খাদ্যের প্রাপ্যতা অনেকটা কম। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদিতে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকলেও এগুলোর উচ্চমূল্যের কারণে দরিদ্রদের পক্ষে সংগ্রহ করা কঠিন। তাই স্বাভাবিকভাবেই ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের জন্য ফল ও সবজির ওপর তাদেরকে নির্ভর করতে হয় এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠির বৃহৎ অংশ এখান থেকেই পুষ্টি পেয়ে থাকে। এদেশে আবহাওয়া ঋতুভিত্তিক হলেও ঋতু বৈচিত্রের সাথে মিল রেখে হরেক রকমের শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। অধিক পরিমাণে সবজি গ্রহণ খাদ্যকে সুষম করে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে খাদ্যের মোট ক্যালরির অন্তত ৫% ফল ও সবজি থেকে আসা উচিত। এতে যে পরিমাণ সবজি খেতে হবে, তা দেহের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের চাহিদাও পূরণ করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে দৈনিক মাথাপিছু শাক-সবজির প্রাপ্যতা প্রায় ৭০ গ্রাম (আলুসহ) অথচ জাপানের লোকেরা প্রতিদিন গড়ে ৪২৫ গ্রাম সবজি খেয়ে থাকে। বাংলাদেশে অনেক পত্রবহুল সবজি ভিটামিন সমৃদ্ধ। আমাদের দৈনন্দিন চাহিদাকৃত কিলোক্যালরীর ২১২২-এর প্রায় ৭৫% যোগান পাই দানাদার খাদ্য হতে, আর বাকী ২৫% পাই ফলমূল, ডাল-তেল ও শাকসবজি হতে। সেজন্য প্রতিদিন আমাদের অন্তত ২০০ গ্রাম শাক-সবজি খাওয়া উচিত। কিন্তু আমরা পাই প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। যেহেতু উৎপাদন কম হয়। আমাদের ও এশিয়ার উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের খাদ্য গ্রহণের তুলনামূলক চিত্র দেখলে সহজে বুঝা যাবে যে আমাদের অবস্থান কত নিচে কারণ এ বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা, গবেষণা ও সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।

দেশের অবস্থানদানাজাতীয় খাদ্য গ্রহন (%)শাকসবজি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ (%)পশু খাদ্য (%)
উন্নত দেশ২৩%৪৭%৩০%
উন্নয়নশীল দেশ৬০%৩০%১০%
বাংলাদেশ৬৬%৩০%৪%

জনসংখ্যা বৃদ্ধি, সভ্যতার বিকাশ, মানুষের চাহিদা, রুচির পরিবর্তন, আবহাওয়ার বৈচিত্রতা, সবজি উৎপাদন, সংরক্ষণ ও পরিবহন ইত্যাদির ধরন ক্রমাগত পাল্টাচ্ছে। বিজ্ঞানের উন্নতি, প্রতিযোগিতা ও টেকসই প্রযুক্তির কারণে শাক-সবজি, ফলমূলের উৎপাদন মৌসুম, চাষের ধরন, একক জমিতে ফলন বৃদ্ধি, আকার, রং, পুষ্টির পরিমাণ ইত্যাদির উৎকর্ষ সাধন হচ্ছে। এর ফলে অনেক পুরাতন শাক-সবজির চাষ কমে যাচ্ছে এবং নতুন ধরনের শাক সবজির প্রবর্তন হচ্ছে। যেমন: দেশি সবুজ বেগুন, কাটুয়া ডাটা, দেশি লাল মূলা, দেশি পেঁপে, বথুয়া ও কাটানটে শাক, দেশি কচুশাক ইত্যাদি পর্যায়ক্রমে কমে যাচ্ছে। অপরদিকে গাজর, গিমা কলমী, গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ ও বাঁধাকপি, হাইব্রিড করলা, লাউ ও শশা ইত্যাদির প্রবর্তন হচ্ছে।

খাদ্য হিসেবে সবজির গুরুত্ব

মানুষ সবজিকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করলেও খাদ্য হিসেবে এর গুরুত্ব সর্বাধিক, কারণ সবজিতে খাদ্যমান বেশি এবং সহজে আহরণ উপযোগী হয়। খাদ্য হিসেবে সবজির গুরুত্ব বেশি হওয়ার কারণগুলো হলো— (ক) খাদ্যমান- শাকসবজিতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ বিদ্যমান। 

(খ) প্রোটিনের উৎস হিসেবে শাক সবজি- সবজিতে প্রোটিনের পরিমাণ সাধারণত শতকরা ২ ভাগের মতো । কিন্তু শিমজাতীয় সবজিতে এর পরিমাণ বেশি। 

(গ) পানি ও আঁশের উৎস হিসেবে শাক সবজি-বাঁশ, ঢেঁড়শ, মিষ্টিআলু শাকে আঁশ আছে এবং ফল ও পাতা জাতীয় সবজিতে প্রচুর পানি থাকে। 

(ঘ) ক্যালোরির উৎস্য হিসেবে সবজি- দানা ফসলের তুলনায় একক জমিতে শ্বেতসার সমৃদ্ধ সবজি বেশি উৎপাদন সম্ভব। সবজির মধ্যে শিম, মটরশুটি, কাঠালের বীজ ইত্যাদি যথেষ্ট ক্যালরি সমৃদ্ধ । 

(ঙ) ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের উৎস পত্রবহুল সবজি- এ জাতীয় সবজি ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ। মানুষের দেহের বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ, শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখার জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। তাই এজন্য একজন ব্যক্তিকে নিম্নোক্ত পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

[একজন ব্যক্তির (প্রাপ্ত বয়স্ক) দৈনিক খাদ্য তালিকা]

মানুষের শরীরের তাপমাত্রা রক্ষা এবং দৈনন্দিন শারীরিক ও মানসিক কাজকর্ম করার জন্য যে শক্তির প্রয়োজন তা শর্করা ও স্নেহ জাতীয় উপাদান হতে সরবরাহ পায়। নিচে শর্করা ও স্নেহ সরবরাহকারী শাক-সবজির তালিকা দেয়া হলো—

শর্করা সমৃদ্ধ সবজিস্নেহ/ চর্বি সমৃদ্ধ সবজি
কচু জতীয় সবজি-২৪.৪ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেকরলা ০.১ গ্রাম/ প্রতি ১০০ গ্রামে
মটর শুটি - ২৩.৭ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেবেগুণ ২.৯ গ্রাম/ প্রতি ১০০ গ্রামে
গোল আলু - ১৯.১ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেফুলকপি ০.১ গ্রাম/ প্রতি ১০০ গ্রামে
মিষ্টি আলু ২১.৬ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেকচুশাক ১.৫ গ্রাম/ প্রতি ১০০ গ্রামে
কাঁকরোল ১৭.৪ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে 
Content added || updated By

এক কথায় উত্তর 

১. সবজি শব্দের ব্যাখ্যা কোন দেশীয় শব্দ হতে পাওয়া যায়? 

২. ভিটামিন ‘এ' এর অভাবে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় কত শিশু অন্ধ হয়ে যায়? 

৩. খাদ্যের মোট কত ক্যালরি ফল ও সবজি হতে আসা উচিত? 

৪. আমাদের চাহিদাকৃত কিলোক্যালরির কত % দানাশস্য হতে পাই? 

৫. পর্যায়ক্রমে চাষ কমে যাচ্ছে এমন ৩টি সবজির নাম লেখ। 

৬. নতুনভাবে প্রবর্তিত হচ্ছে এমন ৩টি সবজির নাম লেখ । 

৭. সবজিতে সাধারণত কত % প্রোটিন থাকে? 

৮. কোন জাতীয় সবজিতে স্বাভাবিক অপেক্ষা প্রোটিনের পরিমাণ বেশি? 

৯. সারা বছর চাষ করা যায় এমন ১টি সবজির নাম লেখ।

১০. কোন শাক সবজির বীজ বপনের ১ মাসের মধ্যে শাক সংগ্রহ করা যায়? 

১১. একজন লোকের দৈনিক কমপক্ষে কতগ্রাম সবজি প্রয়োজন? 

১২. পুষ্টি জরিপে গোমেজের রিপোর্ট অনুযায়ী কত % শিশুর স্বাভাবিক ওজন হয়? 

১৩. ৫-১৫ বছরের কত শতাংশ শিশু রাতকানায় ভোগে? 

১৪. দৈহিক পরিশ্রমীদের জন্য কোন জাতীয় খাদ্য বেশি প্রয়োজন? 

১৫. ভ্রুণের মস্তিষ্ক, মাংসপেশি, হাঁড় ইত্যাদি কত মাসের মধ্যে তৈরি হয়? 

১৬. শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে ৫ মাসে জম্মের ওজনের কতগুণ হওয়া উচিত? 

১৭. কত বছর বয়সের পর ডিম ও তৈলজাতীয় খাদ্য গ্রহণ করা উচিত নয়? 

১৮. প্রতি বছর কত % আবাদি জমি কমে যাচ্ছে? 

১৯. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত? 

২০. বাংলাদেশে কত কিলোমিটার সড়কপথ আছে? 

২১. বাংলাদেশে কতটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে? 

২২. খারিফ-১ মৌসুম ইংরেজি মাসের কত তারিখ হতে কত তারিখ পর্যন্ত ? 

২৩. খারিফ-২ মৌসুম বাংলার কোন মাস হতে কোন মাস পর্যন্ত?

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন 

১. শাক সবজি বলতে কী বোঝায় ? কয়েকটি সবজির নাম লেখ । 

২. উন্নত, উন্নয়নশীল ও বাংলাদেশের দানাজাতীয় ও শাক সবজি গ্রহণের অনুপাত কত তা লেখ । 

৩. শর্করা, চর্বি ও ক্যালোরির উৎস অনুসারে কয়েকটি সবজির নাম লেখ । 

৪. ৫টি শাক সবজির বপন/রোপণ, সংগ্রহ সময় ও সংগ্রহ করা সম্পর্কে লেখ। 

৫. ৩টি দানাশস্য ও ৩টি সবজির মধ্যে ফলনশীলতায় পার্থক্য উল্লেখ কর । 

৬. মানবদেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানগুলো কী কী? 

৭. ভূমিহীন ও প্রান্তিক পরিবারের জন্য সবজি চাষের পরিকল্পনা প্রণয়ন কর। 

৮. রেল লাইন, সড়ক ও জমির আইলে সবজি চাষের পরিকল্পনা উল্লেখ কর । 

৯. মৌসুম অনুযায়ী ৩ ধরনের সবজি চাষের তালিকা প্রণয়ন কর। 

১০. সবজি চাষে কী ধরনের সুবিধা আছে তা উল্লেখ কর। 

১১. ২.৫ শতক জমিতে ৫টি সবজি চাষের উৎপাদন ও আয় দেখাও ।

রচনামূলক প্রশ্ন 

১. শাক সবজি বলতে কী বোঝায়? খাদ্য ও পুষ্টিতে সবজির গুরুত্ব এবং একজন লোকের দৈনিক খাদ্য তালিকা কী হওয়া উচিত তা বর্ণনা কর । 

২. সবজির অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পর্কে বর্ণনা কর । 

৩. খাদ্য ঘাটতি পূরণে সবজির গুরুত্ব বর্ণনা কর । 

8. অনাবাদি ও পতিত জমি ব্যবহারে সবজি চাষের গুরুত্ব বর্ণনা কর। 

৫. ছোট ও ক্ষুদ্র পরিবারের জন্য সবজি চাষের পরিকল্পনা সম্পর্কে বর্ণনা কর ।

Content added By

আরও দেখুন...

Promotion